ভূমিকম্পের চারদিন পর তুরস্কের হাতায় প্রদেশের বিধ্বস্ত ভবনের নিচে স্ত্রীর লাশের পাশ থেকে জীবিত অবস্থায় এক যুবককে উদ্ধার করা হয়েছে। তবে খোঁজ পাওয়া যায়নি তাদের ফুটফুটে দুই কন্যা সন্তানের। এমন দৃশ্যে চোখ ভিজে উঠছে উদ্ধারকারী দলের।
কংক্রিটের স্ল্যাবের নিচে চাপা পড়ে ছিলেন ওই যুবক। এভাবে কেটে গেছে চারদিন। বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) তাকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
উদ্ধারের আগে হাত নাড়িয়ে উদ্ধারকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করেন ওই যুবক। পাশেই পড়ে ছিল তার প্রিয়তমা স্ত্রীর মরদেহ। ভয়াবহ ভূমিকম্পের আঘাতের কারণে এমন করুণ দৃশ্যের স্বাক্ষী হয়েছে উদ্ধারকারী দল।
তুরস্কের সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোতে আঘাত হানা ভয়াবহ ভূমিকম্পে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর মধ্যে অন্যতম হাতায় প্রদেশ।৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে এখানে হতাহতের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। অন্যান্য অঞ্চলে যখন দ্রুত উদ্ধারকার্যক্রম শুরু হয়েছে তখনও বিশাল ধ্বংসস্তূপ নিয়েই থমকে আছে প্রদেশটি।
উদ্ধারের আগে হাত নাড়িয়ে উদ্ধারকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করেন ওই যুবক। পাশেই পড়ে ছিল তার প্রিয়তমা স্ত্রীর মরদেহ। ভয়াবহ ভূমিকম্পের আঘাতের কারণে এমন করুণ দৃশ্যের স্বাক্ষী হয়েছে উদ্ধারকারী দল।
তুরস্কের সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোতে আঘাত হানা ভয়াবহ ভূমিকম্পে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর মধ্যে অন্যতম হাতায় প্রদেশ।৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে এখানে হতাহতের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। অন্যান্য অঞ্চলে যখন দ্রুত উদ্ধারকার্যক্রম শুরু হয়েছে তখনও বিশাল ধ্বংসস্তূপ নিয়েই থমকে আছে প্রদেশটি।
এমনই একটি ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে ছিলেন আব্দুলালিম মুয়াইনি। জন্মসূত্রে সিরীয় নাগরিক হলেও যুদ্ধের কারণে পালিয়ে আসেন তুরস্কে। ভালোবেসে ফেলেন এসরা নামের আঙ্কারার এক মেয়েকে। এরপর তাদের বিয়ে হয়।
কয়েক বছর পর এই দম্পতির কোলজুড়ে আসে মাসিন ও বেশিরা নামের ফুটফুটে দুই কন্যাসন্তান। কিন্তু সোমবারের ভূমিকম্পে লন্ডভন্ড হয়ে যায় সাজানো গোছোনো সংসার। চোখের পলকেই পাল্টে যায় তাদের পুরো পৃথিবী।
হাতায় প্রদেশের ভূমিকম্পের চারদিন পরে মুয়াইনির সন্ধান পান উদ্ধারকারীরা। পরবর্তীতে ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা হয় তাকে। তবে পাওয়া যায়নি তাদের দুই কন্যা সন্তান মাসিন ও বেশিরার সন্ধান।
কয়েক বছর পর এই দম্পতির কোলজুড়ে আসে মাসিন ও বেশিরা নামের ফুটফুটে দুই কন্যাসন্তান। কিন্তু সোমবারের ভূমিকম্পে লন্ডভন্ড হয়ে যায় সাজানো গোছোনো সংসার। চোখের পলকেই পাল্টে যায় তাদের পুরো পৃথিবী।
হাতায় প্রদেশের ভূমিকম্পের চারদিন পরে মুয়াইনির সন্ধান পান উদ্ধারকারীরা। পরবর্তীতে ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা হয় তাকে। তবে পাওয়া যায়নি তাদের দুই কন্যা সন্তান মাসিন ও বেশিরার সন্ধান।
এদিকে ভূমিকম্পের ৬৮ ঘণ্টা পর বুধবার রাতে তুরস্কের আদিয়ামান প্রদেশে ধসে পড়া একটি ভবনের ভেতর থেকে শিশুকে উদ্ধার করেছে আঙ্কারার একটি উদ্ধারকারী দল।
এরপর শিশুটিকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তার শারিরীক অবস্থা ভালো হলেও চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। শিশুর পাশাপাশি আটকে পড়া পরিবারের চার সদস্যকেও উদ্ধার করা হয়।
0 Comments
If you have any doubts. Please let me know
Emoji